দুর্বল চার্য সীট ও উপযুক্ত প্রমানের অভাবে মামলা থেকে রেহাই দেওয়া হয় আশিষ দাস(স্বামী)কে। যদিও পুলিশ এর সহযোগিতায় চার্য-শীট তৈরির সময়ই তৃতীয় অভিযুক্ত মনিকা দাস(ননদ)কে কোন এক অজ্ঞাত কারনে মামলার তদন্ত থেকে রেহাই দেওয়া হয়। আমরা মাননীয় আদালতের বিচারকে আন্তরিক সন্মান জানাই এবং ন্যায় ব্যাবস্থার প্রতি আমাদের আস্থা রেখে আগামী পদক্ষেপ গ্রহণের আশা ব্যাক্ত করছি।
এই জয় কেবল মাত্র আমার বা মৃত পুনম দাসের পরিবারের নয়, এই জয় আমার, আপনার, সবার জয়, এই জয় সকল ন্যায় প্রেমী জনগণের জয়। এই সুদীর্ঘ সংগ্রামে কেবল মাত্র বিফলতা এবং পরাজয়ের দায়বদ্ধতা শুধু আমার আর কারো নয়। তাই এই জয়ের কৃতিত্ব শুধু আমার একার নয়, এই জয়ের কৃতিত্ব সবার। এই কৃতিত্ব তাঁদের যাহার আমাদের বিভিন্ন ভাবে সাহায্য করেছেন, এই কৃতিত্ব তাঁদেরও যাহার আমাদের উপেক্ষা ও কটাক্ষ করেছেন, এবং এই কৃতিত্বের অংশিদার তাঁরাও যাহার আমাকে বিভিন্ন ভাবে অপমান ও অবদমিত করেছেন।