আজ আর অতিথের স্মৃতি চারণ ছাড়া অনেক কিছুই অবশিষ্ট নেই। নেই সেই শৈশব, নেই সেই উন্মাদনা- উদ্দীপনা, নেই সেই একাত্মবোধ। শুধু রয়েছে গেছে শৈশবের সেইসব অমলিন স্মৃতি আর মাঠের উত্তর-পশ্চিম প্রান্তের একটি তৈরল গাছ ও মাঠের উত্তর প্রান্তের একটি জলের হ্যান্ড পাম্প। এসবের সাথে আমাদের শৈশব জড়িয়ে আছে।
মনে পড়ে, আমাদের শ্রদ্ধেয় শিক্ষক-শিক্ষিকাদের বেত্রাঘাত গুলি… এখনকার মা-বাবাদের মত হয়ত আমাদের মা-বাবা’রা আমাদের এতোটা ভালোবাসতেন না, তাই স্কুলে শিক্ষক-শিক্ষিকারা মারলে মা-বাবারা সেটা জানলে আমাদের আরও দ্বিগুণ মারতেন।
আমাদের সময়ে স্কুল টিফিন এর গল্পটা ছিল অন্যরকম, ব্রেড-কলা, মুড়ি-গুর ইত্যাদি। ভাগাভাগি করে টিফিন খাওয়া আবার কখনো কখনো চুরি-চুপি একে অন্যের টিফিন খেয়ে ফেলা ইত্যাদি কত কি!